কুড়িগ্রাম জেলায় চাঞ্চল্যকর নৃশংস হত্যার রহস্য উদঘাটন। ভিকটিমের মোবাইল ফোন উদ্ধার ও আসামী গ্রেফতার করেছে কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশ প্রশাসন।
সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ন সমাজের লক্ষ্যে সম্মানিত নাগরিকদের টেকসই নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইনের আলোকে দিবারাত্র কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছে বাংলাদেশ পুলিশ প্রশাসন। শুধু সংঘটিত অপরাধ দমনই নয়, নিয়ন্ত্রন, তদন্ত সহ অপরাধ নিবারনে সার্বক্ষণিক নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ পুলিশ প্রশাসন।
এরই ধারাবহিকতা গত ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখ রাত আনুমানিক ১০ ঘটিকা হতে রাতের যে কোন সময়ে গলায় রশি প্যাচিয়ে ভ্যান চালক রতন মিয়া (২৮) কে হত্যা করে লাশের কোমরে প্লাস্টিকের বস্তা প্যাচিয়ে বালুর বস্তার সাথে বেধে দুধকুমার নদীতে ফেলে দেয়। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখ লাশ ভেসে উঠার খবর পেয়ে ভূরুঙ্গামারী_থানা পুলিশ প্রশাসন ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃতদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেন এবং মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য সিভিল সার্জন কুড়িগ্রাম বরাবর প্রেরণ করেন। পুলিশের তাৎক্ষনিক প্রচেষ্টায় পরিবারের লোকজন লাশ সনাক্ত করে থানায় এজাহার দাখিল করে। পরবর্তীতে ভূরুঙ্গামারী থানা পুলিশের প্রাথমিক ও তাৎক্ষনিক তদন্তে চাঞ্চল্যকর নৃশংস হত্যাকান্ডের মূল রহস্য উদঘাটন ও মামলা রুজুর ২৪ ঘন্টার মধ্যে কুড়িগ্রাম জেলার, ভূরুঙ্গামারী থানার, হেলোডাঙ্গা গ্রামের মোঃ আলতাফুর (৩৮) কে ১৮ সেপ্টেম্ব ২০২২ তারিখ গ্রেফতার করে কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলা পুলিশ প্রশাসন। আসামীর নিকট থেকে ভিকটিমের মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আলতাফুর ভূরুঙ্গামারী থানার ২০০৯ সালের একটি হত্যা মামলার এজাহার নামিয় আসামী। আসামীর স্বীকারোক্তি মোতাবেক সহযোগী আসামীব কুড়িগ্রাম জেলার,ভূরুঙ্গামারী থানার,চর বারুইটারী গ্রামের মোঃ আসাদুল হক (৩৫), কে গ্রেফতার করা হয়।
Leave a Reply