কুড়িগ্রাম জেলাধীন উলিপুর উপজেলা বিভিন্ন নদী ভাংগন এলাকা, অভিশাপ উপজেলা হেড কোয়ার্টারের পূর্ব-পশ্চিম দু’দিকে অব্যাহত নদী ভাঙ্গন। তাই এই অভিশাপের হাত থেকে অসহায় মানুষকে রক্ষার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আশীর্বাদে প্রাপ্ত ৩শত ৬৩ কোটি ৬০ লক্ষ টাকায় হাতিয়া পয়েন্টে ব্রক্ষ্মপুত্র নদ খনন, পাড় বাঁধ এবং নদী শাসন কার্যক্রম চলমান থাকায় হাতিয়া ইউনিয়ন নদী ভাংগনের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে।প্রায় ৬লক্ষ জিওবি এবং ২লক্ষ u-tube ঝুঁকিপূর্ণ পয়েন্টগুলিতে ডাম্পিং করা হলেও ভাংগন বন্ধ করা যায় নি।গত ২৯ আগস্ট পশ্চিম বজরার একটি বিস্তৃর্ণ এলাকায় মাদরাসা, মসজিদ,
কমিউনিটি ক্লিনিক ইত্যাদি স্হাপনাসহ আকস্মিকভাবে তিস্তা নদীর গর্ভে বিলিন হয়ে যায়।এমতাবস্হায় তিস্তাপাড়ের মানুষকে বাঁচাতে জরুরি প্রয়োজন তিস্তা মেগা প্রকল্পের আশু বাস্তবায়ন।আর যাতে কোন মানুষ নদীভাংগনে বিপদগ্রস্থ না হন সেজন্য নদী শাসনে কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন এবং আগামি বৃহস্পতিবার পানি সম্পদ মন্ত্রী মহোদয়ের উলিপুরে শুভাগমন উপলক্ষে করণীয় নির্ধারণের জন্য দলীয় নেতৃবৃন্দ এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকোশলী ও উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলীসহ আজ অপরাহ্নে ভাংগন এলাকা পরিদর্শন করা হয়।উপস্হিত জনসাধারণ ও জনপ্রতিনিধি গণের সংগে মতবিনিময় শেষে দরিদ্র ও ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ত্রাণ সহায়তা হিসেবে চাউল ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি, নগদ অর্থ এবং শাড়ি-লুঙ্গী বিতরণ করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন মাননীয় সংসদ সদস্য অধ্যাপক এম এ মতিন ২৭-কুড়িগ্রাম-৩ উলিপুর। আব্দুলাহ আল মামুন পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্মকর্তা কুড়িগ্রাম।
আবু সাঈদ সরকার ভাইস চেয়ারম্যান উলিপুর উপজেলা পরিষদ। আব্দুল কাইয়ুম সরকার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বজরা।মোঃ মোকলেছুর রহমান চেয়ারম্যান ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান তবকপুর।
খবর সম্পর্কে মন্তব্য করুন