1. admin@janasongjog.com : জনসংযোগ ডেস্ক :
  2. bookcafebd21@gmail.com : Sazzadur : Sazzadur
  3. test10489529@email.imailfree.cc : test10489529 :
  4. test11138161@mailbox.imailfree.cc : test11138161 :
  5. test12164125@email.imailfree.cc : test12164125 :
  6. test12351378@email.imailfree.cc : test12351378 :
  7. test15979243@mailbox.imailfree.cc : test15979243 :
  8. test1651617@inboxmail.imailfree.cc : test1651617 :
  9. test21568799@email.imailfree.cc : test21568799 :
  10. test27090559@email.imailfree.cc : test27090559 :
  11. test28630645@mailbox.imailfree.cc : test28630645 :
  12. test42192961@mail.imailfree.cc : test42192961 :
  13. test6692439@mail.imailfree.cc : test6692439 :
  14. test7761888@email.imailfree.cc : test7761888 :
  15. zakirmin976@gmail.com : Zakir_min :
ঘূর্ণিঝড় বা মেঘ দেখলে রাসুল (সা.) কি করতেন ? | জনসংযোগ
মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩, ০৬:২৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ খবর :
গজারিয়ায় পূর্ব শত্রুতার জেরে মারধরের অভিযোগ, অভিযুক্তের দাবি ভিন্ন দেলদুয়ারে অটোরিক্সা চোর চক্রের সদস্য আটক নাগেশ্বরী উপজেলার মাদক সম্রাজ্ঞী শাহিদা মাদকসহ পুলিশের হাতে আটক দেলদুয়ারে নৌকার গণজোয়ার তুলতে পথসভায় ব্যস্ত আ’লীগ মনোনয়ন প্রত্যাশী হিমু পীরগঞ্জে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচী বাস্তাবায়নে সেমিনার পীরগঞ্জে তিন দিনব্যাপী কৃষি মেলার উদ্বোধন ধান সংগ্রহে উন্মুক্ত লটারির মাধ্যমে কৃষক নির্বাচন গজারিয়ার বাউশিয়ায় উম্মুক্ত বাজেট সভা অনুষ্ঠিত মোরেলগঞ্জে গরিবদের মাঝে ঢেউটিন ও নগদ অর্থ বিতরণ বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট শুভ উদ্বোধন
আপনার পণ্য বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিন

ঘূর্ণিঝড় বা মেঘ দেখলে রাসুল (সা.) কি করতেন ?

  • প্রকাশের সময় সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২২
  • ৯০ বার পড়া হয়েছে

হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেনঃ আমি রাসূল (সাঃ)-কে মুখ খুলে হা-হা করে হাসতে দেখিনি। তিনি ঘাবড়িয়ে যেতেন এবং দোআ করতে শুরু করতেন। ভয়ের কারণে কখনো উঠতেন, কখনো বসতেন, বৃষ্টি বর্ষণ শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ অবস্থা বিরাজ করতো। আমি জিজ্ঞেস করলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমি লোকদেরকে দেখছি যে, তারা মেঘ-বাদল দেখলে খুশী হয় যে, বৃষ্টি বর্ষিত হবে। অথচ আপনাকে দেখতে পাচ্ছি যে, মেঘ-বাদল দেখলে আপনার চেহারা পরিবর্তন হয়ে যায় এবং আপনি অস্থির হয়ে পড়েন। এর উত্তরে রাসূল (সাঃ) বলেনঃ
হে আয়শা! আমি কি করে নির্ভয় হয়ে যাব যে, এ মেঘের মধ্যে শাস্তি নিহিত নেই যে মেঘ দ্বারা আদ জাতিকে ধ্বংস করা হয়েছিল সে মেঘ দেখেও তারা বলেছিল, এ মেঘ আমাদের উপর বৃষ্টি বর্ষণ করবে।
(বুখারী, মুসলিম)

আর এ দোআ পাঠ করবে-
“হে আল্লাহ! বাতাসকে শান্তির বাতাস করে দাও, অশান্তির বাতাস নয়! আয় আল্লাহ! একে রহমত হিসেবে নাযিল কর কিন্তু আযাব হিসেবে নয়।

ঘূর্ণিঝড়ের সাথে যদি ঘোর আঁধারও ছেয়ে যায় তা হলে “কুলআউযু বিরাব্বিল ফালাক্ব” ও “কুলআউযু বিরাব্বিন্নাস ও পাঠ করবে”।

হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূল (সাঃ) ঘূর্ণিঝড় উঠেছে দেখতে পেলে এ দোআ পাঠ করতেন-
“আয় আল্লাহ! আমি তোমার নিকট এ ঘূর্ণিঝড়ের ভালো দিক এর মধ্যে যা আছে তাই এবং যে উদ্দেশ্যে একে প্রেরণ করা হয়েছে তার ভালো দিক কামনা করছি। এ ঘূর্ণিঝড়ের খারাপ দিক, যা আছে তা এবং একে যে উদ্দেশ্যে প্রেরণ করা হয়েছে তার খারাপ দিক হতে তোমার আশ্রয় কামনা করি।
(মুসলিম,তিরমিযি)

খবরটি শেয়ার করুন..

খবর সম্পর্কে মন্তব্য করুন

এ জাতীয় আরো খবর..