
ইনছান আলী,স্টাফ রিপোর্টারঃ
ঝিনাইদহের সদর হসপিটালের ডাঃ মোঃ মনিরুল ইসলাম এমবিবিএস,বিসিএস (স্বাস্থ্য) এমএস (অর্থো-সার্জারী) (BSMMU) জুনিয়র কনসালটেন্ট (অর্থোপেডিকস) সদর হাসপাতাল, ঝিনাইদহের নামে অভিযোগ উঠেছে ঋসব অধিকারী (২১) পিতা: রবিন্দ্র অধীকারীকে প্রাইভেট কার দিয়ে চাপা দিয়ে গুরুতর আহত করেছেন।
সাংবাদিকেরা সরেজমিনে ঝিনাইদহ সদর হসপিটালে যেয়ে দেখে গুরুতর আহত অবস্থায় ঋসব অধিকারী চিকিৎসাধীন অবস্থা রয়েছে,অভিযোগকারী ঋসব অধিকারী সাংবাদিকদের তখন জানান, গত ৩১ শে জুলাই ২০২৩ ইং তারিখে রাত আনুমানিক ১০ ঘটিকার পর ঝিনাইদহের ট্রাকটার্মিনাল রোডে একটি প্রাইভেট কারের মধ্যে আপত্তিকর অবস্থায় ছিলেন ডাক্তার মনিরুল ও একটি মহিলা, তখন আমি পাশ দিয়ে যাবার সময় বিষয়টি আমার চোখে পড়ায় আমি দাড়িয়ে বিষয়টি বোঝার জন্যে সেদিকে তাকিয়ে থাকি,কিন্তু ডাক্তার মনিরুল তখন আমাকে দেখে তার গাড়ি দিয়ে সজোরে ধাক্কা দিলে আমি মারাত্মক আহত হয়,তার পরেও আমি দ্রুত গতিতে ধাওয়া করে আল-ফালাহর সামনে থেকে তাকে দাড়করাই, সেখানে বাকবিতন্ডা হয়,কিন্তু আমি মারাত্মক আহত থাকায় আমাকে নিয়ে সদর হসপিটালে ভর্তি করা হয়, কিন্তু এখানেও ডাক্তার মনিরুল আমার চিকিৎসা নিয়ে বাধাগ্রস্থ করছেন।
ঘটনার বিষয়ে কথা হয় ঝিনাইদহের সদর হসপিটালের ডাক্তার মনিরুল ইসলামের সাথে তিনি সাংবাদিকদের জানান,আমি আমার চেম্বার থেকে মহিলা এসিস্ট্যান্টকে নিয়ে তাকে বাসায় নামাতে যাচ্ছিলাম, কিন্তু পথিমধ্যে এই ছেলে আমার গাড়ির গতিরোধ করে আমাকে মারধর করে,আমার গাড়ি ভাংচুর করে। কিন্তু আপনি ডাক্তার হয়ে কি ভাবে একজন মহিলা এসিস্ট্যান্টকে তার বাসায় নামাতে গেলেন,তখন তিনি বলেন,আমি আল-ফালাহতে যাচ্ছিলাম তাই তাকে পাশেই তার বাড়িতে নামিয়ে দেবো বলে এক সাথে যাচ্ছিলাম, ওই ছেলে যে সকল অভিযোগ দিয়েছেন তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিক্তিহীন।
এদিকে একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন আমি দেখলাম ওই ডাক্তার সজোরে এসে ঋসব অধিকারীকে সজোরে ধাক্কা মারলো,কেনো মারলো আমি তা জানি না! ভুক্তভোগী কিশোর ও তার পরিবার সাংবাদিকদের জানান এই ডাক্তার মনিরুলের সম্পর্কে খোজ নিয়ে দেখেন তার দুইটা স্ত্রী, এবং দ্বিতীয় স্ত্রীর সাথে তার বিবাহের কি ঘটনা আছে.?আমার এক মাত্র সন্তানকে গাড়ি চাপা দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্য মারাত্মক আহত করেছে আমার ছেলের পায়ে দশটা সেলাই লেগেছে,অল্পের জন্যে প্রাণে বেঁচে গেছে,আমি এই ঘটনার যথাযথ বিচার চাই।