1. admin@janasongjog.com : জনসংযোগ ডেস্ক :
  2. harwin@sengined.com : harwin :
  3. kimbhary@sengined.com : kimbhary :
  4. jeffereybillson1051@1secmail.org : kpuklaudia :
  5. lyssa@g.makeup.blue : lachlanmilligan :
  6. agrant807@yahoo.com : latoshalvz :
  7. margarite@i.shavers.skin : lucillerodger :
  8. malinde@b.roofvent.xyz : reneebrotherton :
  9. bookcafebd21@gmail.com : Sazzadur : Sazzadur
  10. anneliese@a.skincareproductoffers.com : sherlenesinnett :
  11. test12584837@mailbox.imailfree.cc : test12584837 :
  12. test15257818@mailbox.imailfree.cc : test15257818 :
  13. test15983366@mailbox.imailfree.cc : test15983366 :
  14. test18127693@mailbox.imailfree.cc : test18127693 :
  15. test21178229@email.imailfree.cc : test21178229 :
  16. test26756731@email.imailfree.cc : test26756731 :
  17. test34593328@email.imailfree.cc : test34593328 :
  18. test38273253@mailbox.imailfree.cc : test38273253 :
  19. test38309499@mailbox.imailfree.cc : test38309499 :
  20. test41245078@inbox.imailfree.cc : test41245078 :
  21. test42396905@mailbox.imailfree.cc : test42396905 :
  22. test45285707@mailbox.imailfree.cc : test45285707 :
  23. test47061602@email.imailfree.cc : test47061602 :
  24. test6161059@mail.imailfree.cc : test6161059 :
  25. test73839@mail.imailfree.cc : test73839 :
  26. ariannekeeling@1secmail.org : thaliacedillo46 :
  27. zakirmin976@gmail.com : Zakir_min :
অস্বচ্ছল অবিবাহিতদের জন্য যাকাত - জনসংযোগ
শুক্রবার, ৩১ মার্চ ২০২৩, ০৮:২৭ পূর্বাহ্ন

অস্বচ্ছল অবিবাহিতদের জন্য যাকাত

  • প্রকাশের সময় বৃহস্পতিবার, ২১ এপ্রিল, ২০২২
  • ৫২ বার পড়া হয়েছে

ইসলামের আলেমসমাজ এ ব্যাপারটির প্রতিও দৃষ্টি দিয়েছেন যে— কেবল পোশাক-আশাক ও পানাহারের ব্যবস্থা করাই মানুষের প্রয়োজনের আওতাভুক্ত নয়; বরং মানুষের রয়েছে আরও কিছু আবশ্যিক চাহিদা ও প্রবৃত্তি, যা যথাযথভাবে পূরণ করা এবং নিবারণ করা জরুরি। তার মধ্যে একটি হলো যৌন চাহিদা নিবারণ। আর এর মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা যতদিন ইচ্ছা এ বিশ্বে মানবজাতিকে টিকিয়ে রাখার ব্যবস্থা করেছেন। ইসলাম মানুষের এই প্রবৃত্তিকে উপেক্ষা করে না। তবে ইসলাম এই প্রবৃত্তিকে সুশৃঙ্খল করতে চায় এবং তাকে আল্লাহর আদেশমতো পরিচালিত করার জন্য সীমারেখা নির্ধারণ করে দেয়। .ইসলাম যেহেতু মানুষকে নপুংসক হতে, পুরুষত্ব বিলুপ্ত করতে, যৌনক্ষমতা ও যৌনপ্রবৃত্তি নস্যাৎ করার সকল প্রকারের চেষ্টা করতে নিষেধ করে; সেহেতু যাদের ক্ষমতা, সামর্থ্য এবং ভরণ-পোষণের যোগ্যতা আছে, তাদের বিয়ে করতে আদেশ করে। ইসলামের নির্দেশনা হলো— .“তোমাদের মধ্যে যাদের বিয়ে করার সামর্থ্য আছে তারা যেন বিয়ে করে। কারণ, তা চোখের দৃষ্টিকে অধিক অবনতকারী এবং যৌনাঙ্গের অধিক হেফাযতকারী।” (বুখারি, খ : ৩, পৃ : ২৬, হা : ১৯০৫).সুতরাং যারা বিয়ে করতে চায়; অথচ বিয়ের ব্যয়ভার বহন করার— যেমন, দেন-মোহরের ব্যবস্থা ও স্ত্রীর জন্য বাড়িঘরের ব্যবস্থা করার— সামর্থ্য নেই, তাদের জন্য ইসলাম যাকাতের অর্থ-সম্পদ হতে বরাদ্দ দানের বিধান প্রণয়ন করবে— তাতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। যখন আলেমরা এমন কথা বলেন যে, দরিদ্ররা বিয়ের প্রয়োজন হলে বিয়ের জন্য যাকাতের যে অর্থ-সম্পদ গ্রহণ করে, তাও প্রয়োজনের আওতাভুক্ত, তখন তাতে বিস্মিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। (হাশিয়াতুর রাযুল মারবা, খ : ১, পৃ : ৪০০; দেখুন, মাতালিবে উলিন নিহার টীকা, খ : ২, পৃ : ১৪৭).উমর ইবনে আবদুল আজিজ রহ. একশ্রেণির কর্মকর্তা নিয়োগ করেছিলেন, যাদের দায়িত্ব ছিল প্রতিদিন মানুষের মাঝে এই ঘোষণা দেওয়া যে— কোথায় আছ অভাবীরা? কোথায় ঋণগ্রস্তরা? কোথায় বিয়ে করতে ইচ্ছুকরা? (ইবনে কাসির, আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, খ : ৯, পৃ : ২০০).তিনি এমন ঘোষণার ব্যবস্থা করেছিলেন মুসলিমদের বায়তুলমাল থেকে এসব লোকদের অভাব পূরণের ব্যবস্থা করার জন্য।.এর পশ্চাতে মূল ভিত্তি হলো আবু হুরাইরা রা. থেকে বর্ণিত সেই হাদীসটি, যাতে আছে— এক লোক রাসূল সা.-এর কাছে এসে বললেন, আমি এক আনসারি মহিলাকে বিয়ে করেছি। তখন রাসূল সা. বললেন, ‘কত দেনমোহরের বিনিময়ে বিয়ে করেছ?’ তখন লোকটি জবাবে বলল, ‘চার ওকিয়ার বিনিময়ে।’ (অর্থাৎ ৪দ্ধ৪০=১৬০ দিরহাম।) তখন নবি সা. বললেন, ‘চার ওকিয়ার বিনিময়ে? তোমরা যেন এই পাহাড়ের আকরিক রুপা কেটে নিয়ে তা দ্বারা রৌপ্য মুদ্রা বানাও? আমার কাছে তোমাকে দেওয়ার মতো এখন তেমন কিছু নেই। তবে আমি তোমাকে অচিরেই এমন এক মিশনে প্রেরণ করতে পারি, যেখানে হয়তো তুমি কিছু পেয়ে যেতে পারো।’ (নাইলুল আওতার, খ : ৬, পৃ : ৩১৬; প্রতি ওকিয়া তখন চল্লিশ দিরহাম সমপরিমাণ ছিল। তখন একটি ছাগল ৫ থেকে ১০ দিরহামে পাওয়া যেত। কাজেই তখন চল্লিশ ওকিয়া দেন-মোহর নির্ধারণ —এরকম একজন মানুষের জন্য, যিনি তা পরিশোধের জন্য সাহায্য চাইতে আসলেন— খুব বেশি ছিল। এ হাদীস প্রমাণ করে যে, রাসূল সা. দেন-মোহর বেশি ধার্যকরণ অপছন্দ করতেন।).এ হাদীস থেকে প্রমাণ পাওয়া যায় যে, এরূপ অবস্থায় রাসূল সা.-এর দান করাটা তাদের প্রায় সকলের কাছে পরিজ্ঞাত ছিল। এ কারণেই তিনি তাকে বলেছিলেন, ‘আমাদের কাছে তোমাকে দেওয়ার মতো তেমন কিছু এখন নেই।’ এতদসত্ত্বেও তিনি তার সমস্যা সমাধানের জন্য অন্য বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

এ জাতীয় আরো খবর..



সর্বশেষ খবর