মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলায় গত ১২ ই সেপ্টেন্বর, সোমবার রাত ৮ ঘটিকার সময় ভৌলতলী ইউনিয়নের দক্ষিন চারিগ্রামের ৮০বছরের বৃদ্বা ননি রানী দাস কে পিটিয়ে জখম করছে বড় ছেলে সুধীর দাসের বৌ সোভা রানী দাস ।
চরম আহত ননি রানী দাস (৮০) কে স্থানীয় জনগন লৌহজং স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছে ।এদিকে বড়ছেলে সুধী দাসের বৌ সোভা রানি দাস নিজে কে বাচাঁতে একই হাসপাতেলে ভর্তির নাটক করছে ।যা ধরা পরেছে একটি ভিডিও বার্তায় । ছেলের বৌ এর হাতে জখম হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জার লড়ছে ৮০ বয়সে শাশুড়ী।আর সেই ঘটনা কে আড়াল করতে একই হাসপাতালের বেডে শুয়ে ,আহত হওয়ার অভিনয় করছে বড় ছেলের বৌ শুভা রানী দাশ ।
এ দিকে ঘটনা সুত্রে জানা গেছে ভৌলতলি দক্ষিন চারিগ্রামের গ্রামের প্রয়ত সুবল দুই ছেলে বাবুল দাশ ও সুধির দাশ । বাবুল দাশ লৌহজং বাজার স্বর্ণ ব্যবসায়ী ,বাবুল দাশ বড়ভাই সুধীর দাশ কে মাছের গের করতে ১৬লক্ষ টাকা দেয় । এবং সেই মাছের গের মাছে পরিপূর্ন ।
বিগত কয়েক বছরের মাছ চাষের শেয়ার দেন নাই বাবুল দাশের বড় এ নিয়ে বেশ আগে থেকে পারিবারিক কলহ চলে আসছিলো ।
বিষয় টি ইতিমধ্যে থানা পুলিশ গড়িয়েছে । গত দুই সপ্তাহ ধরে বিষয়টি বিচারের জন্য থানার কাঠগরায় রয়েছে ।
বিষয়টি থানা পুলিশ প্রথমইে আলাপ আলোচানার মাধ্যমে সমাধানের আস্বাস দিলেও শেষ পযর্ন্ত করেননি ।
বরং থানায় অভিযোগ দেয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে বাবুল দাশের বড় ভাইের পরিবার । ঘটনার দিন বড় ভাই সুধির দাসের স্ত্রী বাবুল দাসের বাড়ীতে ডুকে বৃদ্বা শাশুড়ী কে মারধর শুরু করে ।
আহত হয়ে বৃদ্বা যখন মৃত্যু প্রায়ই তখন নিজেকে আহত হওয়ার নাটক সাজায় শোভা রানী দাস । কিন্তুু হাসাপাতালে বেডে শুয়ে তার মোবাইলে কথোপকথন এবং মোবাইল লুকিয়ে রাখার যে দৃশ্য ভিডিও ধারনে করা হয়েছে তা সামনে আসলে আলোচনার শীর্ষে উঠে আসে ।
এ বিষয়ে সুধীর দাসের সাথে মোটোফোনে যোগাযোগ করলে তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায় ।
এ বিষয়ে লৌহজং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমাদের কে বলেন, আমার কাছে দুইটি অভিযোগ এসেছে যা যাচাই বাচাই করে সিন্দ্বান্ত নেওয়া হবে
খবর সম্পর্কে মন্তব্য করুন